Header Ads

Header ADS

ডিজিটাল মার্কেটিং

 



ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ?

 

ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমানে একটা Most demanding job sector পৃথিবীতে যত ধরনের জব আছে তার মধ্যে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য এবং নিরাপত্তার দিক থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং টপ টেন এর ভিতরের একটি I

According to LinkedIn, the “Digital Marketing Specialist” role is among the top 10 most in-demand jobs, with 860,000 job openings.

কতগুলো পেশা রয়েছে, যেগুলো শিখলে পৃথিবীর কোন প্রান্তে ভাতের অভাব হবে না। যেমন ধরুনঃ প্রোগ্রামিং, ড্রাইভিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, ইত্যাদি।

বর্তমান যুগে ডিজিটাল মার্কেটিং খুব জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হিসেবে পরিচিত হচ্ছে এবং এর ভবিষ্যৎ আরো শক্তিশালী এবং উজ্জল হবে।

প্রথাগত ঐতিহ্যবাহী মার্কেটিং গুলো আস্তে আস্তে কমে যাচ্ছে এবং সূক্ষ্ম টার্গেট অনুযায়ী ডিজিটাল মার্কেটিং এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।  

অনেকেই আছে ২-৫ টা ভিডিও দেখে ভাবে যে শিখে গেলাম কিভাবে SEO করতে হয় এর ভিতরের কাজ গুলো কি কি আবার ২ টা গুগল কোর্স করলাম, ২ টা ফেসবুক কোর্স করে ভাবে এড রান করা শিখে গেলাম। কিন্তু, এই শিখে নিলেই কেউ একজন ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে গেল না। মার্কেটিং হচ্ছে একটা আর্ট, একটা সাইকোলোজিক্যাল ব্যাপার। যেকোন একটা মানুষের সাথে কথা বলে তার নিডস, এবং মনোভাব বুঝে তার কাছে একটি প্রোডাক্ট বিক্রি করতে সবাই পারে না।

প্রথাগত বিজ্ঞাপনগুলোতে খরচ অনেক বেশি যার কারণে ছোট ছোট উদ্যোক্তারা সেগুলো বহন করতে হিমশিম খায় কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং হল টার্গেট অনুযায়ী সঠিক কাস্টমারকে পণ্য উপস্থাপন করার একটি জনপ্রিয় হাতিয়ার ।

আর এর ভবিষ্যৎ হলো এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র ১৩% ডিজিটাল পেনিট্রেশন তৈরি করা গিয়েছে এবং আরও ৮৭% মার্কেট এখনও বিদ্যমান রয়েছে তাহলে আপনি এখান থেকেই আন্দাজ করে বুঝতে পারেন যে এর ভবিষ্যৎ কি হতে পারে? বর্তমানে যারা উদ্যোগতা হিসেবে কাজ করছেন তাদের ফিজিক্যাল এন্টারপ্রেনারশিপ এখন আর নাই, এখন সব কিছুই ডিজিটাল এন্টারপ্রেনারশিপ হিসেবে রূপান্তরিত হয়ে যাচ্ছে।

বর্তমান বাংলাদেশে প্রায় ৬০ লক্ষ একটিভ ফেসবুক ইউজার আছে। এত বিশাল মানুষের কাছে যদি আপনাকে মার্কেটিং করতে হয় তাহলে ভাবুন তো কোথায় করবেন?  এছাড়াও অনলাইনে প্রচুর পরিমাণে ব্যবহারকারী বাড়ছে এবং অনেক প্রতিষ্ঠান অনলাইনে তাদের কার্যক্রম পরিচালনার উপর নির্ভর করছে। যে কারণে এফ-কমার্স তৈরি হয়েছে এবং দিন দিন এর চাহিদা বেড়েই চলেছে কাজেই বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং কোন বিকল্প নেই।

মানুষ এখন অনলাইন ব্যবহার এর উপর নির্ভর হয়ে পরেছে তাদের প্রতিদিনের সকল কর্মকাণ্ড অনলাইন ভিক্তিক। সকালের নাস্তা থেকে শুরু করে রাতের ডিনার এখন সবকিছুই অনলাইনে হয়ে থাকে। কারণ তাদের কাছে এটা ভালো লাগে। যেহেতু এত মানুষ অনলাইনে আছে। তাই এখানে ডিজিটাল মার্কেটিং করে আপনি অনেক বেশি লাভবান হতে পারবেন।

যে মোবাইল কিনতে এসছে তার কাছে মোবাইল বিক্রি করার মধ্যে কোন কৃতিত্ব নেই এবং এটা কোন দক্ষ মারকেটারের কাজও না বরং, মার্কেটিং / ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে সেটাই যে, এমন একজন মানুষ যার নতুন মোবাইল নেবার কোন দরকারই নাই, কিন্তু আপনি আপনার মার্কেটিং স্কিল দিয়ে তার কাছে একটি মোবাইল বিক্রি করে দিলেন। এটাই একজন দক্ষ মার্কেটার ডিজিটাল মার্কেটার এর কাজ।

 

ডিজিটাল মার্কেটিং কেন করব?

 

আপনাকে যদি বাংলাদেশের একটি প্লাস্টিক কোম্পানীর নাম জিজ্ঞাসা করা হয়, তাহলে আপনার মাথায় কোন নাম আসবে আগে?

- RFL

কেন ভাই?

RFL ছাড়া কি আর কোন প্লাস্টিকের কোম্পানী নাই?

অনেক আছে…

তাহলে সবাই RFL এর নামই জানে কেন?

যাস্ট মার্কেটিং ব্রো…!

 

মার্কেটিং এর মাধ্যমে কোম্পানী তাদের এমন একটি পজিশন তৈরি করেছে, যে সবাই তাদেরকে চিনে। ডিজিটাল মার্কেটিং এর একজন এক্সপার্টের কখনো কোথাও টাকা পয়সা সংক্রান্ত সমস্যা হবে না। সব কোম্পানী চায় তাদের প্রোডাক্ট সেল হোক। আপনি যদি সেল এনে দিতে পারেন, তাহলে আপনার কদর করবে না এমন কেউ আছে নাকি পৃথিবীতে…?

আপনি কি করবেন এবং

কত দিনের মধ্যে করবেন

আমাদের এই জগত সংসারে ৮০% লোক এই লক্ষ্য তৈরি করতে পারে না। আজকে যারা সফল হচ্ছে তারা সেই সমস্ত ২০% লোক, যারা লক্ষ্য তৈরি করে সেই লক্ষ্যের দিকে পৌঁছানোর জন্য ছুটে চলছে এবং সফল হচ্ছে।

বর্তমান বিশ্বে প্রতিটি কোম্পানি বা বিজনেসের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং একটি বাধ্যতামূলক বিষয় I এই ডিজিটাল যুগে প্রত্যেকটি মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া বা মোবাইলের স্ক্রিনে তাদের মূল্যবান সময় গুলি স্পেন্ড করছে I আর যার ফলে ট্রেডিশনাল মারকেটিং দিয়ে কোম্পানি বা কোন বিজনেস আগের মত করে সেল বৃদ্ধি করতে পারছে না বা তাদের ব্র্যান্ডিং করতে পারছে না I আর তাই তাদেরকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর দিকে আসতে হচ্ছে I তাই আমরা বলতে পারি সামনের বিশ্ব ডিজিটাল মার্কেটিং হবে বেস্ট জব সেক্টর I যেহেতু পৃথিবীর সবকিছুই ডিজিটালাইজড হবে তাহলে মার্কেটিং কেন ট্রেডিশনাল হয়ে থাকবে ? এটা স্পষ্ট যে ফিউচারে আমাদের অনেক স্কিলফুল ডিজিটাল মার্কেটের লাগবে যাদের দিয়ে প্রতিটি কোম্পানি তাদের বিজনেস কে অনলাইনে প্রতিষ্ঠিত বা ব্র্যান্ডিং করবে I

কাস্টমারের তথ্য বিশ্লেষণ করার জন্য পৃথিবীতে এত সহজ মাধ্যম এর আগে কোনদিন তৈরি হয় নাই, যার কারণে ডিজিটাল মার্কেটিং দিনদিন খুবই জনপ্রিয় হয়ে যাচ্ছে এবং প্রচণ্ড রকমের কার্যকারী হয়ে যাচ্ছে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ব্যবসায় খরচ কমে যায় প্রায় ৭গুণ এবং প্রফিট বৃদ্ধি পায় কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ গুণ কিন্তু আপনাকে সঠিক ডিজিটাল মার্কেটিং ফানেল বুঝতে হবে এবং এর ব্যবহার জানতে হবে।

প্রথাগত মার্কেটিংয়ে আপনি এক লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে ফলাফল পাবেন একদম কম কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এ আপনি যদি ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন এক মাসের জন্য তাহলে প্রথাগত মার্কেটিং এর তুলনায় ডিজিটাল মার্কেটিং এ ২০ থেকে ২৫ গুণ বেশি ফলাফল পাবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে কাস্টমারকে খুব সহজেই একজন উদ্যোক্তা তার ব্যবসায় নিয়ে আসতে পারে এবং দীর্ঘ সময় টিকিয়ে রাখার বিভিন্ন কলাকৌশল তৈরি করতে পারে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে শতভাগ স্পষ্টতা এবং স্বচ্ছতা তৈরি হয় যার কারণে কাস্টমার এবং প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এক ধরনের গভীর সম্পর্ক তৈরী হয় যা ব্যবসাকে করে খুবই উন্নত এবং সমৃদ্ধ।

সবথেকে বেশি উপকার পাওয়া যায় ডিজিটাল মার্কেটিং এর কারণে সেটি হচ্ছে আপনি খুব সহজেই আপনার পণ্য এবং সেবাকে বিশাল পরিমাণ জনগোষ্ঠীর সামনে উপস্থাপন করতে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা বর্তমান খুব বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ভবিষ্যতে এর চাহিদা আরো কয়েক শ গুণ বৃদ্ধি পেতে থাকবে।

ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক বড় একটা সেক্টর ফুল ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টর কখনই একসাথে কভার করা পসিবল না তাই এই সেক্টরে আপনি কোন স্পেসিফিক বিষয়ের উপরে নিজেকেই স্কিলফুল স্পেশালিস্ট করবেন সেটার জন্য আপনি কিছু ইউটিউব থেকে ভিডিও দেখে আইডিয়াস নিতে পারেন বা গুগোল করে আরো বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন তবে যদি আপনি ডিজিটাল মার্কেটার হতে চান তাহলে আপনার ক্যারিয়ার সিকিউরিটি নিয়ে কোন সন্দেহ থাকা উচিত হবে না কারণ এটি একটি সিকিউর স্কিল I

ডিজিটাল যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ব্যবসা করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital Marketing) এর গুরুত্ব ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজকাল মানুষ ইন্টারনেট এর মাধ্যমে ঘরে বসে তাদের প্রয়োজনীয় ডিজিটাল প্রোডাক্ট কেনার পাশাপাশি নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস ক্রয় করার ক্ষেত্রেও ইন্টারনেটের হেল্প নিচ্ছে। কাজেই আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রতি ফোকাস না করে এখনো আগেকার পুরনো মানুষের মত ট্রাডিশনাল মার্কেটিং নিয়ে পড়ে থাকলে, আপনি অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে প্রতিযোগিতায় ঠিকে থাকতে পারবেন না।

  

ডিজিটাল মার্কেটিং কি?

ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে ইলেকট্রনিক যন্ত্র বা মাধ্যম ব্যবহার করে সম্পাদিত মার্কেটিংকে বোঝায়। এভাবেও বলা যায় যে, ডিজিটাল মার্কেটিং হলো প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা যেটা অনলাইন মাধ্যম যেমন ফেসবুক-ইউটিউব-গুগল যেকোনো ধরনের অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করে প্রচার করার যে পদ্ধতি সেটাই হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।

উদাহরণ যেমনঃ Blogging, ভিডিও মার্কেটিং ইত্যাদি।

সাধারণত কোন পণ্য বা প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন দিয়ে অথবা যেকোন উপায়ে প্রোডাক্ট এর ভালো দিক তুলে ধরে সেগুলো মানুষের কাছে বিক্রি করাকে মার্কেটিং বলে। অর্থাৎ যেকোন উপায়ে প্রোডাক্ট মানুষের কাছে বিক্রি করার জন্য মার্কেটিং করা হয়।

 

ঠিক একইভাবে ইন্টারনেট, ডিজিটাল মিডিয়া ও ডিজিটাল টেকনোলজি ব্যবহার করে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে কোন প্রোডাক্ট বা পণ্য মানুষের কাছে পৌছে দিয়ে সেগুলো বিক্রি করার কৌশলকে ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital Marketing) বলা হয়। মূলত ইন্টারনেট ও ডিজিটাল টেকলোজি ব্যবহার করে মার্কেটিং এর যে সমস্ত কাজ পরিচালনা করা হয়, তাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।

 

ডিজিটাল মার্কেটিং কেন করবেন?

যারা মার্কেটিং প্রসেস বুঝতে পারেন, তারা সহজে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারছেন। মার্কেটিং এর প্রধান কাজ হচ্ছে, কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট মানুষের কাছে পৌছানো। যত সহজে বেশি মানুষের কাছে প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন দেওয়া যাবে মানুষ প্রোডাক্ট কেনার জন্য উৎসাহিত হবে এবং আপনার প্রোডাক্ট তত বেশি সেল হবে।

 

মার্কেটিং এর প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রোডাক্ট এর প্রচারের মাধ্যমে কাস্টোমারদের প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানিয়ে দেওয়া। এ ক্ষেত্রে আপনি একজন দক্ষ মার্কেটার হয়ে থাকলে আপনার করণীয় হবে, কত সহজে কাস্টোমার পাওয়া যায়, সেই পথ বের করে নেওয়া। যেই জায়গাতে বেশি সংখ্যক মানুষ বেশি সময় অবস্থান করে, সেই জায়গাতে পন্যের বিজ্ঞাপন বা মার্কেটিং করাই হচ্ছে একজন সফল মার্কেটার এর কাজ।

 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা কি?

১. কম খরছে ছোট বড় সকল কোম্পানি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারে।

২. অল্প সময়ে প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন কাস্টোমারদের কাছে পৌছানো সম্ভব হয়।

৩. ঘরে বসে কম্পিউটার দিয়ে মার্কেটিং করা যায় বিধায় কারো কাছে যেতে হয় না।

৪. ইন্টারনেটে কোম্পানির ব্রান্ড তৈরি করা যায়, যেটা অন্যকোন উপায়ে সহজে করা যায় না।

৫. এলাকা ভিত্তিক বিভিন্ন বয়সের কাস্টোমার টার্গেট করে মার্কেটিং করা সম্ভব হয়।

৬. ওয়েবসাইটের প্রচারের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং সবচাইতে সহজ ‍উপায়।

৭. ঘরে বসে অনলাইনে প্রোডাক্ট এর অর্ডার পাওয়া যায় বিধায় সহজে পণ্য বিক্রি করা সম্ভব হয়।

৮. কাস্টোমারদে সাথে অনলাইনে কমিউনিটি তৈরি করা যায়।

সারা বিশ্বে এখন কম্পিউটার ও ইন্টারনেট এর ব্যবহার বাড়ছে। যত দিন যাবে মানুষ আরো বেশি কম্পিউটার ও ইন্টারনেট ব্যবহার করবে। কাজেই যত দিন যাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব ও চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। সে জন্য ভবিষ্যত পরিকল্পনা মাথায় রেখে একজন সফল মার্কেটার হওয়ার জন্য অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং এর দিকে মনোযোগি হতে হবে।

 

কয়েকটি ডিজিটাল Marketing টুলস এর নামঃ

• Google Keyword Planner

 

• Aherfs

 

• SEMrush

  

কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করবেন?

ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেকগুলো প্লাটফর্ম রয়েছে। আপনার কোম্পানির ধরণ, কোম্পানির প্রোডাক্ট ও ব্যবসার পরিধি এর বিষয়টি বিবেচনা করে আপনাকে সঠিক প্লাটফর্মটি বেছে নিতে হবে। আমরা আজকের পোস্টে বর্তমান সময়ের আটটি জনপ্রিয় ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করব।

  •  সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • গুগল এডওয়ার্ডস
  • ইউটিউব মার্কেটিং
  • কনটেন্ট রাইটিং
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও)
  • ইমেইল মার্কেটিং
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং
  • মোবাইল এপস মার্কেটিং

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে এই আটটি প্লাটফর্ম বর্তমানে সবচাইতে জনপ্রিয়। এ ছাড়া আরো অনেক ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং রয়েছে।

 

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সাফল্য কিভাবে পরিমাপ করা হয়?

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর বেশি সফলতা পরিমাপ করা হয় পেইজে লাইক, কমেন্ট, শেয়ার এগুলোর মাধ্যমে। আর পাশাপাশি পণ্য বা সেবার ব্যাপারে কি পরিমান মানুষ আগ্রহ দেখাচ্ছে।

 

Adwards এবং এডসেন্স এর মধ্যে পার্থক্য কি?

Adwards হচ্ছে একজন বিজ্ঞাপনদাতা যেখানে বিজ্ঞাপন দেয়, যেটা আমরা একটু আগে বলেছিলাম। এডসেন্স হচ্ছে যেখানে পাবলিশার ওয়েবসাইটে অ্যাডসেন্স এর বিজ্ঞাপন থেকে রেভিনিউ ইনকাম করে থাকে। তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করব অশ্লীল Ads বন্ধ রেখে হালাল ভাবে টাকা ইনকাম করতে।

 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য কি ইউটিউবকে একটা ভালো প্ল্যাটফর্ম হিসেবে বেছে নিতে পারি কিনা?

অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং-এ ভালো প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ইউটিউব মার্কেটিং কে আমরা বেছে নিতে পারি। কারণ হচ্ছে কিছুদিন আগেও মানুষ সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করত ফেসবুকে। আর এখন যখন নেট টা একটু সহজলভ্য হয়ে গেছে নেটের খরচ কমে আসছে, নেটের স্পিড গ্রামাঞ্চল ভালোই স্পিড পাওয়া যায়, এখন কিন্তু মানুষ একটা বড় অংশ সময় ব্যয় করে ইউটিউবে। আমরা অবশ্যই অবশ্যই ইউটিউব প্ল্যাটফর্ম টাকে মার্কেটিংয়ের জন্য বেছে নিতে পারি।

 

অনলাইন মার্কেটিং এ কনটেন্ট এর গুরুত্ব কি?

কনটেন্ট হচ্ছে এমন একটা জিনিস যেটা একদিকে যেমন সার্চ Ranking-এ আপনার গুরুত্ব বহন করছে অন্যদিকে আপনার সেলস বাড়াতেও কিছুটা ভূমিকা পালন করে।

 

ই-মেইল মার্কেটিং বা E-mail Marketing কি?

ইমেইল মার্কেটিং এর জেনারেশন এর মাধ্যমে আমরা সম্ভাব্য ক্রেতা দের ফোন নাম্বার, ইমেইল এড্রেস এগুলো ডেলিভারি করার পরে তাদেরকে এসএমএস বা ই-মেইল এর মাধ্যমে আমাদের অফারগুলো করে থাকি।

 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য ব্যবহৃত CPC বা Cost Per Click কি?

CPC হচ্ছে একটা পদ্ধতি যেখানে একজন Advertiser বা বিজ্ঞাপনদাতা একটা ওয়েবসাইটের মালিকের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। যখন ওয়েবসাইটে ভিজিটর বিজ্ঞাপনগুলোতে ক্লিক করে তখন সেই ক্লিকের মাধ্যমে একজন টাকা ইনকাম করে থাকে। এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে,

কিভাবে টাকা দিয়ে থাকে? ওয়েবসাইটের মালিক পক্ষের মধ্যে যোগাযোগ করিয়ে দেয় হচ্ছে মিডিয়া যেমন Adsense.

  

পরিশেষে বলবো ডিজিটাল মার্কেটিং এ পরিশ্রমের সমন্বয় ঘটিয়ে সাফল্যের দিকে অগ্রসর হওয়ার সুযোগ আছে । ক্রিয়েটিভিটি কৌশল এবং প্রতিনিয়ত নতুন কিছু করার সুযোগ থাকছে। এখানে like-follow কোনোটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ না গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আপনার পর্যাপ্ত পরিমাণ সেলস হওয়া।

 

আশা করি সবাই বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। যদি ভালো লাগে তাহলে আমার অন্যান্য আর্টিকেল গুলো পড়বেন এবং অবশ্যই কমেন্ট করবেন।

.....................................

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.